তেল

দেশে চাল, ডাল, আটাসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় সব পণ্যেই দাম বেড়েই চলেছে। বাজারে পণ্যের কোনো ঘাটতি নেই। তারপরেও চাল ছাড়া সব পণ্যের দাম বেড়েছে বা বাড়ছে। নানা অজুহাতে নিত্যপণ্যের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে এক শ্রেণী অসাধু ব্যবসায়ী ও মিলাররা (মিল মালিক)।

অধিক লাভের আশায় সিন্ডিকেট ও কারসাজির মাধ্যমে ইচ্ছা মাফিক দাম বাড়িয়ে দিয়ে চালের বাজার অস্থির করে তুলছে কিছু চক্র। পাইকারির চেয়ে খুচরা বাজারে দামের পার্থক্য অনেক বেশি।সরকারি হিসেবে নিত্যপণ্যের দাম ২-৩ টাকা বড়লেও ষড়যন্ত্রকারীরা বিভিন্ন পণ্যের দাম দশ থেকে ২০ কিংবা ৪০ টাকাও বাড়িয়েছে।তেল

আরো পড়ুনঃ প্রধানমন্ত্রীর কঠোর হুঁশিয়ারির পর কমছে ভোজ্যতেলের দাম

দেশে যতেষ্ট তেল মজুদ থাকার পরেও তেলের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এর নির্দেশে ভোগ্যপণ্যের দাম সহনীয় রাখতে যেসব পণ্যের উপর ভ্যাট ছিল তা তুলে নেওয়া হয়েছে। জানা যায়,গুজব ছড়িয়ে দাম বাড়ানো হয় নিত্যপণ্যের। সরেজমিনে বিভিন্ন বাজারের দোকানিদের সঙ্গে কথা হলে তারা জানান, বাজারের অবস্থিত সিন্ডিকেটদের মূল হোতারা রাজনৈতিকভাবে শক্তিশালী।

আরো পড়ুনঃ দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির নেপথ্যে রাজনৈতিক কালো হাতের ইশারা

বাজার সমিতির বিএনপি ও জামায়াত মতাদর্শের ব্যক্তিদের কড়া নির্দেশে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে। তাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে, অযথা পণ্যের দাম বাড়িয়ে সরকারের নীতিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে দেশের মানুষের সামনে সরকারকে বিব্রত করা। যদিও ইতোমধ্যে সরকার এ বিষয়ে কঠিন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে বলে অবগত হওয়া গেছে। যেসব সিন্ডিকেট যে কোনো ইস্যুতেই পণ্যের দাম বাড়িয়ে দেয়, তাদের বিরুদ্ধে কঠিন পদক্ষেপের হুঁশিয়ারিও দেয়া হয়েছে।পেঁয়াজ, লবণ ও চালসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ানোর গুজব ছড়িয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা করছে একটি দুষ্টু রাজনৈতিক চক্র।

নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়িয়ে জনমনে সরকারবিরোধী মনোভাব তৈরিতে কাজ করছে বিরোধী রাজনৈতিক সিন্ডিকেটটি, ঠিক এমনটাই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

আরো পড়ুনঃ