
ড. মুহম্মদ ইউনূস নোবেল বিজয়ী বলে তিনি আইনের ঊর্ধ্বে নন। এমন নজিরও বিশ্বে কোথাও নেই। বরং নোবেল বিজয়ী অনেককেই মামলার মুখোমুখি হতে হয়েছে। সাজা পাওয়ার নজিরও আছে।
অং সান সু চি শান্তিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী একজন। রোহিঙ্গা গণহত্যার সময় তার মানবতার বোধ কেমন আমরা তা দেখেছি, তার বিরুদ্ধেও মামলা চলমান। তিনি সেগুলোর মুখোমুখি হচ্ছেন কিন্তু পালিয়ে বেড়াচ্ছেন না।
এছাড়া এই কয়েক বছর আগেও শান্তিতে নোবেল জয়ী ফিলিপাইনের সাংবাদিক মারিয়া রেসারের বিরুদ্ধে সে দেশে কর ফাঁকি দেয়ার মামলা হয়েছিল। তিনিও বিচারের মুখোমুখি হয়েছেন এবং বছরের পর বছর তিনি আদালতের বারান্দায় বারান্দায় ঘুরেছেন।
[দোষী সাব্যস্ত হবেন জেনেই বিদেশীদের কাছে ধর্না দিচ্ছেন ড. ইউনূস]
শান্তিতে নোবেল বিজয়ী আরেক ব্যক্তি আলেস বিলিয়াতস্কি, যিনি চোরাচালান এবং অর্থায়নের জন্য দোষী সাব্যস্ত। বেলারুশের একটি আদালত তাকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে।
ইতিমধ্যেই দুর্নীতিবাজ বলে স্বীকৃতি পেয়েছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এখন তার বিরুদ্ধে শ্রম আইন লঙ্ঘন ও দুর্নীতির কয়েকটি মামলা চলমান রয়েছে। যার একটির বিচারিক কার্যক্রম ৩১ আগস্ট শুরু হবে। দোষী সাব্যস্ত হবেন জেনেই তিনি বিদেশীদের কাছে ধর্না দিচ্ছেন। বিদেশিদের বিবৃতিই প্রমাণ করে- ড. ইউনূস দোষী।
আরও পড়ুনঃ
- যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের জিএসপি সুবিধা বঞ্চিত করেছিল তাদের মিত্র ইউনূসের জন্যই!
- ড. ইউনূস এর কর ফাঁকি ও গ্রামীণের কর্মচারীদের দায়ের করা মামলা নিয়ে ইকোনমিস্ট এর মিডিয়া ট্রায়ালের অপচেষ্টা
- ১১শ’ কোটি টাকা কর ফাঁকির দায় থেকে মুক্তি পেতে বিদেশি বন্ধুদের দিয়ে সরকারকে চাপ দিচ্ছেন ড. ইউনুস