
২৯ জানুয়ারি রোববার দুপুরে রাজশাহীতে স্থানীয় আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় অংশ নেন দলের সভাপতি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মুহূর্তেই এলাকাটি জনসমুদ্রে পরিণত হয়। স্লোগানে স্লোগানে ঢাক-ঢোল বাজিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে অভ্যর্থনা জানিয়েছে লাখো জনতা।
যা দেখে মাথায় বাজ পড়লো বিএনপির নেতাকর্মীদের। ইতিমধ্যে অনেক নেতার বিপি হাই হয়ে গিয়েছে বলে জানা গেছে। এ প্রসঙ্গে কথা হয় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের সঙ্গে। তিনি বলেন, অনেক নেতা কর্মীর বিপি হাই হয়েছে এটা ঠিক।
[প্রধানমন্ত্রীর রাজশাহীতে জনসভা জনসমুদ্রে রূপ নিলো, হতভম্ব বিএনপি]
দলের স্থায়ী কমিটির অপর সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আওয়ামী লীগের সমাবেশ জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে, তাতে আমাদের কিছু যায় আসে না। তবে দু মাস আগে আমরা যখন রাজশাহীতে সমাবেশ করেছিলাম। তখন লোক যা হয়েছিলো তা হাতে গোনার মতো। এ বিষয়টি কষ্ট দায়ক। আমরা এতো কষ্ট করে সমাবেশ করেও, কর্মী জোগাড় করতে পারি না। অথচ প্রধানমন্ত্রী আসায় রাজশাহী পুরোপুরি জনসমুদ্রে রূপ নিলো। ভাবতেই ভয় লাগে।
[প্রধানমন্ত্রীর রাজশাহীতে জনসভা জনসমুদ্রে রূপ নিলো, হতভম্ব বিএনপি]
বিষয়টি প্রমাণ করে জনপ্রিয়তায় আওয়ামী লীগের ধারে কাছেও নেই বিএনপি। এমন জনস্রোত বিএনপির সমাবেশে যোগাড় করতে হলে হয়তো দুই জনম সাধনা করতে হবে। আওয়ামী লীগের সমাবেশ দেখে বিএনপির উচিত রাজনীতি ছেড়ে সন্ন্যাস জীবন বেছে নেয়া।
আরও পড়ুনঃ
- দুর্নীতিতে টানা পাঁচ বারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন বিএনপির জাতির সাথে তামাশা
- বিএনপির মেয়াদ ফুরোচ্ছে বছর দুয়েকের মধ্যেই
- তারেক রহমান দুর্নীতিবাজদের জাতির পিতা, বিএনপির নেতা-কর্মীদের চোর-বাটপার সন্ত্রাসী হিসেবে মনে করে দেশবাসী