
পরস্ত্রীসহ জনতার হাতে আটক মামুনুল হকের যৌন বিকৃতি এইবারই প্রথম নয়। ১৯৯৪ সালে ঢাকা মোহাম্মদপুর জামিয়া রহমানিয়া মাদ্রসার ছাত্র থাকাকালীন সময়ে মিশকাত/ফজিলত জামাতে শিক্ষার্থী থাকা অবস্থায় এক শিশুর সাথে সমকামিতায় ধরা পরলে প্রমাণ সাপেক্ষে উক্ত মাদ্রাসার নায়েবে মুতামিম( ভাইস প্রিন্সিপাল) মুফতি মানসুরুল হক তাকে মাদ্রাসা থেকে বহিষ্কার করেন।
পড়াশোনা শেষ করে শিক্ষকতা পেশায় যোগদানের পরও তিনি এই যৌন বিকৃতি থেকে নিজেকে মুক্ত করতে পারেন নি। তিনি সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলাস্থ জামিয়া নেজামিয়া বেতুয়া মাদ্রাসায় শিক্ষকতার সময়ে নুরুল আলম নামে এক শিক্ষার্থীকে সমকামিতায় বাধ্য করে। যা প্রমাণিত হওয়ায় উক্ত মাদ্রাসার মুহতামীম ( অধ্যক্ষ) মাওলানা মাহমুদুল আলমের স্বাক্ষরে তাকে শিক্ষকতা থেকে অব্যাহতি প্রদান করা হয়।
আরেকটি অডিও আমাদের হাতে এসেছে যেটার মাধ্যমে একদম পরিষ্কার হয়ে গেছে যে মামুনুল হক এবং সেই যুবতী নারীর মধ্যে কোনো বৈবাহিক সম্পর্ক নেই অর্থাৎ তাদের সম্পর্ক আইন ও ধর্মের চোখে অপরাধ ও পাপ. অডিওটি শুনুন ও উক্ত বিষয়গুলো খেয়াল করুন:
নারীটির কাছে পুলিশ যখন তার পরিবারের ফোন নম্বর চায় তখন সে ইচ্ছাকৃতভাবে তার মা’র একটি বন্ধ নম্বর দেয়। যদি শরীয়ত ও আইনসম্মত বিবাহ হয়ে থাকতো তাহলে নিশ্চয়ই সেই নারীর পরিবারের সাথে পুলিস এর কথা বলার ক্ষেত্রে কোনো আপত্তি থাকতো না।
তাদের কথোপকথনের একটি অংশে উক্ত নারী মামুনুলকে বলতে থাকে মামুনুলের সাথে তার বিয়ে কোথায় হয়েছে এই প্রশ্নের উত্তরে সে কি বলবে? তাদের যদি আসলেই বিয়ে হয়ে থাকতো তাহলে কোথায় বিয়ে হয়েছিল তা নিশ্চয়ই নারীটির জানা থাকতো।
কলের এক পর্যায়ে মামুনুল সেই নারীকে বলে তাদেরকে এখন বিষয়টি (অর্থাৎ তাদের বিয়ের মিথ্যা দাবিটি) ‘এস্টাব্লিশ’ করতে হবে. যদি আসলেই তাদের বৈবাহিক সম্পর্ক থাকতো, তাহলে সেটি নিশ্চয়ই ‘এস্টাব্লিশ’ করতে হতো না
সোনারগাঁও এর রিসোর্ট এ যুবতী নিয়ে ধরা খাওয়ার পর আসল স্ত্রীর সাথে মামুনুলের ফোনালাপ ফাস!
মামুনুলের স্ত্রীঃ সালামালাইকুম
মামুনুলঃ ওয়ালাইকুমুস সালাম ওয়া রহমাতুল্লাহ। পুরো বিষয়টা তোমাকে আমি সামনে এসে বলব। ঐ মহিলা যে ছিল সাথে সে হইল আমগোর শহিদুল ভাইয়ের ওয়াইফ, বুচ্ছো? ঐটা নিয়ে একটা মানে ওখানে অবস্থা এরকম তৈরি হয়ে গেছে যে এই কথা বলা ছাড়া… ওখানে মানে ওরা ই করে ফেলছিল আমাকে…বুচ্ছো?
মামুনুলের স্ত্রীঃ আচ্ছা বাসায় আসেন তারপরে কথা হবে। যা বলার বইলেন।
মামুনুলঃ না না বলুম তো.. তুমি বিষয়টা মানে অন্যান্য কথা অন্যদের বলতে হইব পরিস্থিতিটা এরকম হয়ে গেছে। এখন এইজন্য তুমি আবার মাঝখান দিয়ে অন্যকিছু মনে কইরো না। তোমাকে কেউ জিজ্ঞেস করলে তুমি বইল যে হ্যা আমি সব সব জানি। এরকম কিছু একটা বইল…
আরেকটি অডিও আমাদের হাতে এসেছে যেটার মাধ্যমে একদম পরিষ্কার হয়ে গেছে যে মামুনুল হক এবং সেই যুবতী নারীর মধ্যে কোনো বৈবাহিক সম্পর্ক নেই অর্থাৎ তাদের সম্পর্ক আইন ও ধর্মের চোখে অপরাধ ও পাপ. অডিওটি শুনুন ও উক্ত বিষয়গুলো খেয়াল
করুন:
– নারীটির কাছে পুলিশ যখন তার পরিবারের ফোন নম্বর চায় তখন সে ইচ্ছাকৃতভাবে তার মা’র একটি বন্ধ নম্বর দেয় . যদি শরীয়ত ও আইনসম্মত বিবাহ হয়ে থাকতো তাহলে নিশ্চয়ই সেই নারীর পরিবারের সাথে পুলিস এর কথা বলার ক্ষেত্রে কোনো আপত্তি থাকতো না।
– তাদের কথোপকথনের একটি অংশে উক্ত নারী মামুনুলকে বলতে থাকে মামুনুলের সাথে তার বিয়ে কোথায় হয়েছে এই প্রশ্নের উত্তরে সে কি বলবে. তাদের যদি আসলেই বিয়ে হয়ে থাকতো তাহলে কোথায় বিয়ে হয়েছিল তা নিশ্চয়ই নারীটির জানা থাকতো।
– কলের এক পর্যায়ে মামুনুল সেই নারীকে বলে তাদেরকে এখন বিষয়টি (অর্থাৎ তাদের বিয়ের মিথ্যা দাবিটি) ‘এস্টাব্লিশ’ করতে হবে. যদি আসলেই তাদের বৈবাহিক সম্পর্ক থাকতো, তাহলে সেটি নিশ্চয়ই ‘এস্টাব্লিশ’ করতে হতো না।
মামুনুল যেভাবে নিজেই তার চ্যালেঞ্জের কাছে হেরে গেলেন চলুন জেনে নেই…
ধরে নেই মামুনুল সাহেবের চ্যালেঞ্জ অনেক শক্ত। ধরেই নেই সব মিথ্যা আর একই সাথে সীমাহীন পাপের কারণে আসমানি গজব!
তবে চলুন ভিডিওটি দেখি আর নিজের মতামত দেই কমেন্টে আর অবশ্যই শেয়ার করে হুজুরের পাশে থাকবেন।
এই দেশে ইসলামের বিজয় সুনিশ্চিত- তা হবে ভন্ড ধর্ম ব্যবসায়ীদের ক্ষমতার নেশামুক্ত আসল ঈমানদারের ইসলাম।
মামুনুলের বোন ফোনালাপে মামুনুলের স্ত্রীকে শিখিয়ে দিচ্ছে সে যেন বলে দ্বিতীয় বিয়ের কথা সে জানে! সোনারগাঁও রিসোর্ট কেলেঙ্কারি এভাবেই ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে তারা। বাস্তবতা – মামুনুল স্ত্রী ও বড় বড় বাচ্চাদের রেখে মেয়ে মানুষ নিয়ে ফুর্তি করতে মত্য ! এখন কি বলবে ফতোয়াবাজ হেফাজত নেতারা ?
মামুনুল হকের অপকর্ম নিয়ে ভিডিও বার্তা দিয়েছে রিসোর্টের সেই নারী ঝর্নার বড় ছেলে…
” এই ঘটনার পর মানুষের কত শুনা লাগতেছে, আমার একটা ছোট ভাই আছে। সমাজের সামনে মুখ দেখাতে পারছি না। এমন নেক্কার জনক ঘটনা ঘটার পর ও রাতে ঘুমাইতে পারে নাই। কোন দিন সে এত রাত জাগে নাই। আমার পরিবারের সাথে মামুনুল হক গাদ্দারি করলো এভাবে। পরিবারের সুখ শান্তি বিনিষ্ট করছে সে। ছোট বেলায় একটা ঘটনা- আমার ছোট ভাইকে মা দুধ পান করাচ্ছিলেন, তখন মামুনুল হক আমাদের বাসায় আসে, আমার মায়ের রুমে ঢুকে তাকে কু প্রস্তাব দেয় মামুনুল। এরপরে যখন ই সে সুযোগ পাইছে আমার বাবা মায়ের মাঝে দুরত্ব বাড়িয়ে দিছে।এভাবে করে সে একটা পরিবারের মধ্যে যেই ভালোবাসা, খুশি, এসব নষ্ট করে দিছে।” একজন সন্তান কতটুকু অসহায় হলে নিজ মা সম্পর্কে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এসে বলে মামুনুল হক কিভাবে তার মাকে সুকৌশলে তাদের পুরো পরিবার থেকে বিছ্ছিন্ন করে নিয়ে যায়। মামুনুল হকের মুখোশের আড়ালের চেহারা দেখলো পুরো দেশ। অসহায় এই পরিবারের পাশাপাশি আলেম নামধারী মামুনুল হকের বিচার চায় পুরো দেশ।
লাইভে এসে গলাবাজি করেও কোন লাভ হল না। আবারও প্রমাণসহ ধরা খেল মামুনুল হক।